দ্রষ্টব্যঃ এই আলোচনার উদ্দেশ্য কোনো বাই সেল নির্দেশনা দেওয়া নয়, আমরা শুধুমাত্র তথ্য প্রবাহ নিশ্চিত করতে চাই। আমরা শুধুমাত্র শেয়ারটির মৌলিক বিষয়াদি নিয়ে কথা বলছি। শেয়ার ক্রয় বিক্রয়ে সবসময় নিজের বিবেচনা কাজে লাগান। ঝাকানাকা আইটেমের খোঁজে থাকা মানুষগুলো এই আলোচনা থেকে দূরে থাকুন।
আরগন ডেনিম, অথোরাইজড ক্যাপিটাল ১৫০ কোটি টাকা এবং পেইড আপ ক্যাপিটাল ১২০ কোটি টাকা। ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে শেয়ারটির লেনদেন ২০১৩ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়। সেই থেকে ধারাবাহিকভাবে কোম্পানিটি ডিভিডেন্ড দিয়ে যাচ্ছে। পূর্বে শুধুমাত্র স্টক ডিভিডেন্ড দিলেও গত ২ বছর যথাক্রমে ১০ ও ১২.৫% হারে ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে যা সত্যিকার প্রোফিট অর্জনের একটি নির্দেশক।
গত ১ বছরে সর্বোচ্চ ৩৮.৭০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ২৮ টাকার মধ্যে শেয়ারটির লেনদেন হয়েছে। অর্থাৎ এটি বছরের প্রায় সর্বনিম্ন দরের খুব কাছাকাছি অবস্থান করছে। আজকের দর (জানুয়ারি ২১, ২০১৮) ২৮.৬ টাকা। অর্থাৎ এর বাজার মূলধন প্রায় ৩৪৩.২০ কোটি টাকা।
কোম্পানির বোর্ড অব ডিরেক্টরস-এ আছেন আনোয়ারুল আলম চৌধুরী, উনি সম্ভবত বিজেএমইএ এর সাবেক সভাপতি। মোটামুটি প্রতিষ্টিত ব্যবসায়ী।
***জানুয়ারি ২০১৮ অনুসারে শেয়ার হোল্ডিং পজিশন***
স্পনসর/ডিরেক্টর
|
গভ
|
ইনস্টিটিউট
|
ফরেন
|
পাবলিক
|
৩৮.৯৫
|
০
|
২৮.৫৩
|
০
|
৩২.৫২
|
অর্থাৎ এর Free Float শেয়ারের পরিমাণ প্রায় ৬১.০৫%, যার বাজার মূল্য ২০৯.৫২ কোটি টাকা। সর্বশেষ ডিসেম্বরে শেষ হওয়া হাফ ইয়ারলি ইপিএস অনুসারে শেয়ারটির পিই রেশিয়ো মাত্র ৭.৩৩ যা টেক্সটাইল সেক্টরের মধ্যে সর্বনিম্ন। শেয়ারটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য ২৫.৮০ যা তার বাজার মূল্যের খুব কাছাকাছি।
No comments:
Post a Comment